যশোর ০৮:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
লাউখালী বাওড় পাড়ের ৫৮০ জনের স্বপ্ন পরিণত হচ্ছে দুঃস্বপ্নে নিরাপদ ইফতারি প্রস্তুতিতে জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসের প্রশিক্ষণ যশোর ডিবির আরও একটি বড় সাফল্য, সিনেমাটিক অভিযানে আটক ১৪ যশোর সেক্রেড হার্ট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরন যশোরে জেলা পর্যায়ে নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত যশোর সাংবাদিক ইউনিয়নের নবনির্বাচিতকমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর যশোর আইটি পার্ক বিনিয়োগকারীদের ব্যবসায়িক ক্ষতিপূরণ দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ দু’মামলায় জামিন পেলেন যশোর আওয়ামী লীগ সভাপতি মিলন সাবেক এমপি শাহীন চাকলাদারের ৪ বছরের জেল, সম্পদ বাজেয়াপ্ত যশোরে মশাল মিছিল

নিরাপদ সড়কের দাবীতে যশোর সড়ক ভবন ঘেরাও

ডি এইচ দিলসান
  • আপডেট সময় : ০৭:০৯:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৫ ১২৪ বার পড়া হয়েছে

যশোরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর সড়ক বিভাগের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশ করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ।

সংগঠনের আহ্বায়ক রাশেদ খানের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সদস্য সচিব জেসিনা মুর্শিদ প্রাপ্তি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখা,যুগ্ন আহ্বায়ক সাঈদ আহমেদ রিজভী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখা, মুখ্য সংগঠক শোয়েব আক্তার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখা, মুখ্য সংগঠক আল মামুন লিখন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখা সহ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখার অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

রাশেদ খান তার বক্তব্য বলেন, মহাসড়ক গুলো যেন ঢেউ খেলানো রাস্তা, যার ফলশ্রুতিতে প্রতিনিয়ত এক্সিডেন্ট হচ্ছে, যার কোন প্রতিকার নাই,এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করতে ৩৬০ কোটি টাকা খরচ হয় তাহলে আমরা তার সুফল পায় কোথায়,আমরা সড়ক ও জনপদ নির্বাহী প্রকৌশল এর সাথে সাক্ষাৎকারে আসলে তিনি অফিসে নাই,অফিসের লোকজন বলেন, তিনি জেলা প্রশাসকের সাথে মিটিং আছেন। পরবর্তীতে আমরা জেলা প্রশাসকের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারি তার সাথে কোন মিটিং ছিল না। তিনি আমাদের সাথে সাক্ষাৎ না করে পালিয়েছেন। সড়ক ও জনপদ নির্বাহী প্রকৌশলী কাজ কি,তিনি প্রতি মাসে জনগণের টাকায় বেতন নিচ্ছেন, তিনি যদি সড়কগুলোর কোন কাজ না করে বা এর কোন প্রতিকার না করেন,তাহলে এই পদে তার থাকার দরকার নাই।

প্রতিবছর মহাসড়ক সংস্কারের জন্য ৩ থেকে ৭ হাজার কোটি কোটি টাকা বাজেট হয়। এক একবার শোনা যায়, ৬ লেন হবে কিন্তু কোন কাজ হয় না বা রাস্তা সংস্কারের। ফান্ডের জায়গায় ফান্ড থাকে। সড়ক ও জনপদ নির্বাহী ও প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়াররা ঠিকাদারের সাথে যোগসাজশে অর্থের বিনিময়ে ভালো মানের কাজ না করে অর্থ লুটপাট করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

নিরাপদ সড়কের দাবীতে যশোর সড়ক ভবন ঘেরাও

আপডেট সময় : ০৭:০৯:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৫

যশোরে সড়ক সংস্কারের দাবিতে বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোর সড়ক বিভাগের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশ করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ।

সংগঠনের আহ্বায়ক রাশেদ খানের সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সদস্য সচিব জেসিনা মুর্শিদ প্রাপ্তি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখা,যুগ্ন আহ্বায়ক সাঈদ আহমেদ রিজভী বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখা, মুখ্য সংগঠক শোয়েব আক্তার বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখা, মুখ্য সংগঠক আল মামুন লিখন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখা সহ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন যশোর জেলা শাখার অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

রাশেদ খান তার বক্তব্য বলেন, মহাসড়ক গুলো যেন ঢেউ খেলানো রাস্তা, যার ফলশ্রুতিতে প্রতিনিয়ত এক্সিডেন্ট হচ্ছে, যার কোন প্রতিকার নাই,এক কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করতে ৩৬০ কোটি টাকা খরচ হয় তাহলে আমরা তার সুফল পায় কোথায়,আমরা সড়ক ও জনপদ নির্বাহী প্রকৌশল এর সাথে সাক্ষাৎকারে আসলে তিনি অফিসে নাই,অফিসের লোকজন বলেন, তিনি জেলা প্রশাসকের সাথে মিটিং আছেন। পরবর্তীতে আমরা জেলা প্রশাসকের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারি তার সাথে কোন মিটিং ছিল না। তিনি আমাদের সাথে সাক্ষাৎ না করে পালিয়েছেন। সড়ক ও জনপদ নির্বাহী প্রকৌশলী কাজ কি,তিনি প্রতি মাসে জনগণের টাকায় বেতন নিচ্ছেন, তিনি যদি সড়কগুলোর কোন কাজ না করে বা এর কোন প্রতিকার না করেন,তাহলে এই পদে তার থাকার দরকার নাই।

প্রতিবছর মহাসড়ক সংস্কারের জন্য ৩ থেকে ৭ হাজার কোটি কোটি টাকা বাজেট হয়। এক একবার শোনা যায়, ৬ লেন হবে কিন্তু কোন কাজ হয় না বা রাস্তা সংস্কারের। ফান্ডের জায়গায় ফান্ড থাকে। সড়ক ও জনপদ নির্বাহী ও প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়াররা ঠিকাদারের সাথে যোগসাজশে অর্থের বিনিময়ে ভালো মানের কাজ না করে অর্থ লুটপাট করেন।